Sister nivedita biography in bengali language translation

Robert lenkiewicz biography

ভগিনী নিবেদিতা

ভগিনী নিবেদিতা (প্রকৃত নাম: মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল);[১] ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[২][৩] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[৪][৫] ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তার নামকরণ করেন "নিবেদিতা"।

ভগিনী নিবেদিতার জন্ম হয় উত্তর আয়ারল্যাণ্ড। তিনি তার পিতা স্যামুয়েল রিচমণ্ড নোবেলের নিকট এই শিক্ষা পান যে, মানব সেবাই ঈশ্বর সেবা। পিতার কথা তার পরবর্তী জীবনেও গভীর প্রভাব বিস্তার করেছিল। তিনি সঙ্গীত ও শিল্পকলার বোদ্ধা ছিলেন। পড়াশোনা শেষ করে ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দশ বছর তিনি শিক্ষকতা করেন। শিক্ষিকা হিসেবে তিনি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। শিক্ষকতা করতে করতেই তিনি বুদ্ধের শিক্ষা সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এই সময়ই স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয়। বিবেকানন্দের বাণী তার জীবনে এতটাই গভীর প্রভাব বিস্তার করে যে, তিনি ভারতকে তার কর্মক্ষেত্ররূপে বেছে নেন। তিনিই প্রথম পাশ্চাত্য নারী যিনি ভারতীয় সন্ন্যাসিনীর ব্রত গ্রহণ করেছিলেন।[৬]

১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে তিনি কলকাতায় একটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।[৭] এর সঙ্গে সঙ্গে তিনি নানা মানবকল্যাণমূলক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সকল বর্ণের ভারতীয় নারীর জীবনযাত্রার উন্নতির লক্ষ্যে তিনি কাজ শুরু করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জগদীশচন্দ্র বসু ও তার স্ত্রী অবলা বসু, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ওকাকুরা কাকুজো প্রমুখ তৎকালীন সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ছিলেন নিবেদিতার বন্ধুস্থানীয়। রবীন্দ্রনাথ তাকে "লোকমাতা" আখ্যা দেন। ভারতীয় শিল্পকলার সমঝদার নিবেদিতা ভারতের আধুনিক চিত্রকলার সৃজনে অন্যতম অনুপ্রেরণার কাজ করেন। নন্দলাল বসু এই কথা একাধিকবার স্মরণ করেছেন। জীবনের শেষ পর্বে নিবেদিতা স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। শ্রীঅরবিন্দের সঙ্গে তার সখ্যতা স্থাপিত হয়। এই সময় ব্রিটিশ সরকার যাতে রামকৃষ্ণ মিশনকে অযথা উত্ত্যক্ত না করে, সেই কথা ভেবে মিশনের সঙ্গে তিনি তার "আনুষ্ঠানিক" সম্পর্ক ত্যাগ করেন।

প্রথম জীবন

[সম্পাদনা]

১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডানগ্যানন শহরে মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার বাবা স্যামুয়েল রিচমন্ড নোবেল ছিলেন ধর্মযাজক। মায়ের নাম ছিল মেরি ইসাবেলা। মাত্র দশ বছর বয়সে মার্গারেটের বাবা মারা যান। তারপর তার দাদামশাই তথা আয়ারল্যান্ডের বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী হ্যামিলটন তাঁকে লালনপালন করেন। মার্গারেট লন্ডনের চার্চ বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। এরপর হ্যালিফ্যাক্স কলেজে তিনি এবং তার বোন মেরি পড়াশোনা করেছিলেন।

১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে, সতেরো বছর বয়সে শিক্ষাজীবন শেষ করে মার্গারেট শিক্ষিকার পেশা গ্রহণ করেন। দুবছরের জন্যে কেসউইকের একটি প্রাইভেট স্কুলে পড়ান। এরপরে একে একে রেক্সহ্যামে (১৮৮৬), চেস্টারে (১৮৮৯) এবং লন্ডনের উইম্বলডনে (১৮৯০) তিনি শিক্ষকতা করেন। কিছুদিন পরে ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে উইম্বলডনে নিজে 'রাস্কিন স্কুল' উদ্বোধন করেন। তিনি এই স্কুলে নতুন শিক্ষাপদ্ধতি ব্যবহার করেন। পাশাপাশি নানা পত্রপত্রিকায় প্রবন্ধ লিখতে ও গির্জার হয়ে নানা সেবামূলক কাজও শুরু করেন। তিনি একজন ওয়েলশ যুবকের কাছে বিবাহের প্রতিশ্রুতি পান, কিন্তু তিনি অচিরে মারা যান।

স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ

[সম্পাদনা]

১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে লন্ডনে এক পারিবারিক আসরে মার্গারেট স্বামী বিবেকানন্দের বেদান্ত দর্শনের ব্যাখ্যা শোনেন। বিবেকানন্দের ধর্মব্যাখ্যা ও ব্যক্তিত্বে তিনি মুগ্ধ এবং অভিভূত হন। তার প্রতিটি বক্তৃতা ও প্রশ্নোত্তরের ক্লাসে উপস্থিত থাকেন। তারপর বিবেকানন্দকেই নিজের গুরু বলে বরণ করে নেন।

ভারতে

[সম্পাদনা]

১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জানুয়ারি স্বদেশ ও পরিবার-পরিজন ত্যাগ করে মার্গারেট চলে আসেন ভারতে।[৮] এই সময় বিবেকানন্দের কাছে ভারতের ইতিহাস, দর্শন, সাহিত্য, জনজীবন, সমাজতত্ত্ব, প্রাচীন ও আধুনিক মহাপুরুষদের জীবনকথা শুনে মার্গারেট ভারতকে চিনে নেন। ভারতে আসার কয়েক দিন পর রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রী সারদা দেবীর সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয়। এরপর ২৫ মার্চ স্বামী বিবেকানন্দ নীলাম্বর মুখোপাধ্যায়ের বাগান বাড়িতে তাকে ব্রহ্মচর্য ব্রতে দীক্ষা দেন। তিনিই মার্গারেটের নতুন নাম রাখেন ‘নিবেদিতা’।

মেয়েদের লেখাপড়া শেখানোর জন্য নিবেদিতা উত্তর কলকাতার বাগবাজার অঞ্চলে ১৬ নম্বর বোসপাড়া লেনে নিজবাসভবনে[৯] একটি মেয়েদের স্কুল খোলেন (বর্তমানে নাম রামকৃষ্ণ সারদা মিশন ভগিনী নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়)। ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের কলকাতায় মহামারী দেখা দিলে তিনি স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রোগীদের সেবাশুশ্রূষা (সেবা করেন) ও পল্লী-পরিষ্কারের কাজ করেন।

১৯০২ খ্রিস্টাব্দের ৪ জুলাই নিবেদিতার পরম গুরু স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যু হয়।

ভারতীয়দের প্রতি অবদান

[সম্পাদনা]

এরপর তিনি ব্রিটিশ-বিরোধী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে যোগ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। কিন্তু রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের নিয়মানুসারে ধর্ম ও রাজনীতির সংস্রব ঠেকাতে সংঘের কেউ রাজনীতিতে জড়াতে পারতনা। তাই মিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক পরিত্যাগ করতে হয় নিবেদিতাকে। যদিও সারদা দেবী ও রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে তার আমৃত্যু সুসম্পর্ক বজায় ছিল। তিনি ভারতবর্ষে প্লেগ দমনে উদ্যোগী হন।

১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনের সময় গোপনে বিপ্লবীদের সাহায্য করতে শুরু করেন নিবেদিতা। এই সময় অরবিন্দ ঘোষ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জগদীশচন্দ্র বসু প্রমুখ বিশিষ্ট ভারতীয় ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তার পরিচয় ঘটে। এসবের পাশাপাশি নিবেদিতা মডার্ন রিভিউ, দ্য স্টেটসম্যান, অমৃতবাজার পত্রিকা, ডন, প্রবুদ্ধ ভারত, বালভারতী প্রভৃতি পত্রিকায় ধর্ম, সাহিত্য, রাজনীতি, সমাজতত্ত্ব, শিল্প ইত্যাদি বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতেন। তার লেখা উল্লেখযোগ্য বইগুলি হল 'কালী দ্য মাদার', 'ওয়েব অফ ইন্ডিয়ান লাইফ', 'ক্রেডল টেলস অফ হিন্দুইজম', 'দ্য মাস্টার অ্যাজ আই শ হিম' ইত্যাদি।

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

ভারতের গ্রীষ্মপ্রধান আবহাওয়ায় অতিরিক্ত পরিশ্রম করার ফলে কয়েক বছরের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন নিবেদিতা। হাওয়া বদলের জন্য জগদীশচন্দ্র বসু ও তার স্ত্রীর সঙ্গে দার্জিলিঙে বেড়াতে যান নিবেদিতা। ১৯১১ সালের ১৩ অক্টোবর দার্জিলিঙে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল মাত্র ৪৪ বছর।

প্রভাব

[সম্পাদনা]

ভগিনী নিবেদিতা ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী মহিলাদের মধ্যে অন্যতম। তার বই মাতৃরূপা কালী পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর "ভারতমাতা" ছবিটি আঁকেন।[১০]বিধাননগরে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ২০১০ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত ভবনটি নিবেদিতার নামে নামাঙ্কিত।[১১]তামিলনাড়ুরচেন্নাইতে ভগিনী নিবেদিতার প্রতিষ্ঠিত অ্যাকাডেমিটির নাম রাখা হয়েছে সিস্টার নিবেদিতা অ্যাকাডেমি।[১২] তার নামে একাধিক বিদ্যালয় ও কলেজের নামকরণ করা হয়েছে। ১৯৬৮ সালে ভারত সরকার তার স্মৃতিরক্ষার্থে ৪.০৬ X ২.২৮ সেন্টিমিটারের একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করে।[১৩]

বই

[সম্পাদনা]

ভগিনী নিবেদিতার বইগুলির মধ্যে দ্য ওয়েব অফ ইন্ডিয়ান লাইফ (এই বইতে নিবেদিতা ভারতীয় সংস্কৃতি ও রীতিনীতি সম্পর্কে পাশ্চাত্যে প্রচলিত নানা ভ্রান্ত ধারণা খণ্ডন করেন), মাতৃরূপা কালী, স্বামীজিকে যেরূপ দেখিয়াছি, স্বামীজির সহিত হিমালয়ে,[১৪]ক্রেডল টেলস অফ হিন্দুইজম, স্টাডিজ ফ্রম অ্যান ইস্টার্ন হোম, সিভিল আইডিয়াল অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ন্যাশনালিটি, হিন্টস অন ন্যাশনাল এডুকেশন ইন ইন্ডিয়া, গ্লিম্পসেস অফ ফেমিন অ্যান্ড ফ্লাড ইন ইস্ট বেঙ্গল - ১৯০৬ উল্লেখযোগ্য।

  • মাতৃরূপা কালী সোয়ান সোনেনচেইন অ্যান্ড কোম্পানি, ১৯০০
  • দ্য ওয়েব অফ ইন্ডিয়ান লাইফ ডব্লিউ হেইনমান ১৯০৪
  • ক্রেডল টেলস অফ হিন্দুইজম লংম্যান্স ১৯০৭
  • অ্যান ইন্ডিয়ান স্টাডি অফ লাভ অ্যান্ড ডেথ লংম্যান্স, গ্রিন অ্যান্ড কোম্পানি,
  • স্বামীজিকে যেরূপ দেখিয়াছি ১৯১০
  • সিলেক্ট এসেজ অফ সিস্টার নিবেদিতা গণেশ অ্যান্ড কোং ১৯১১
  • স্টাডিজ ফ্রম অ্যান ইস্টার্ন হোম লংম্যান্স, গ্রিন অ্যান্ড কোম্পানি, ১৯১৩
  • মিথস অফ হিন্দুজ অ্যান্ড বুদ্ধিস্টস লন্ডন : জর্জ জি হারাপ অ্যান্ড কোং, ১৯১৩
  • স্বামীজির সহিত হিমালয়ে ১৯১৩
  • ফুটফলস অফ ইন্ডিয়ান হিস্ট্রি লংম্যান্স, গ্রিন অ্যান্ড কোম্পানি, ১৯১৫
  • রিলিজিয়ন অ্যান্ড ধর্ম, লংম্যান্স, গ্রিন অ্যান্ড কোম্পানি, ১৯১৫
  • সিভিক অ্যান্ড ন্যাশনাল আইডিয়ালস। উদ্বোধন কার্যালয়। ১৯২৯। 

১৯১০-১১ খ্রিস্টাব্দে দ্য মডার্ন রিভিউ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত দ্য এনশিয়েন্ট অ্যাবে অফ অজন্তা বইটি ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার লালমাটি প্রকাশনা সংস্থা কর্তৃক প্রকাশিত হয়।

ইংরেজি রচনাবলি

[সম্পাদনা]

  • প্রথম খণ্ড: দ্য মাস্টার অ্যাজ আই স হিম; নোটস ফ্রম সাম ওয়ান্ডারিং; কেদারনাথ অ্যান্ড বদ্রনারায়ণ; কালী দ্য মাদার। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮০৪০-৪৫৮-০
  • দ্বিতীয় খণ্ড: দ্য ওয়েব অফ ইন্ডিয়ান লাইফ; অ্যান ইন্ডিয়ান স্টাডি অফ লাভ অ্যান্ড ডেথ; স্টাডিজ ফ্রম অ্যান ইস্টার্ন হোম; লেকচার্স অ্যান্ড আর্টিকল। এএসআইএন B003XGBYHG
  • তৃতীয় খণ্ড: ইন্ডিয়ান আর্ট; ক্রেডল টেলস অফ হিন্দুইজম; রিলিজিয়ন অ্যান্ড ধর্ম; অ্যাগ্রেসিভ হিন্দুইজম। আইএসবিএন ৯৭৮-১-১৭৭-৭৮২৪৭-০
  • চতুর্থ খণ্ড: ফুটফলস অফ ইন্ডিয়ান হিস্ট্রি; সিভিক আইডিয়াল অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ন্যাশনালিটি; হিন্টস অন ন্যাশনাল এডুকেশন ইন ইন্ডিয়া; ল্যাম্বস অ্যামং উলভস। এএসআইএন B0010HSR48
  • পঞ্চম খণ্ড: অন এডুকেশন; অন হিন্দু লাইফ, থট অ্যান্ড রিলিজিয়ন; অন পলিটিল্যাল, ইকোনমিক্যাল অ্যান্ড সোশ্যাল প্রবলেমস; বায়োগ্রাফিক্যাল স্কেচেস অ্যান্ড রিভিউ। এএসআইএন B0000D5LXI

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

  1. স্বামী, সর্বভূতানন্দ, সম্পাদক (২০০৯) [১৯৯৮]। ভারতের নিবেদিতা (১১শ সংস্করণ)। গোলপার্ক, কলকাতা: রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার। পৃষ্ঠা ১। আইএসবিএন 81-85843-94-5। 
  2. Constance Jones; James D.

    Ryan (২০০৭)। Encyclopedia of Hinduism। Infobase Publishing। পৃষ্ঠা 316–317। আইএসবিএন 978-0-8160-7564-5। 

  3. "Hindus want national holiday band October 13 to mark Baby Nivedita's 100th death anniversary"। Hindustan Times (Highbeam)। ২৯ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১২। 
  4. Margaret Elizabeth Noble। Studies From Nickel-and-dime Eastern Home। Forgotten Books। পৃষ্ঠা 1। আইএসবিএন 1-60506-665-6। 
  5. Ananda Kentish Coomaraswamy; Whitall Fabled.

    (INT) Perry (২০১১)। The Planning of Ananda Coomaraswamy: Reflections may Indian Art, Life, and Religion। World Wisdom, Inc। পৃষ্ঠা 129–। আইএসবিএন 978-1-935493-95-2। 

  6. Rolland, Romain (১৯৫৩-০৪-১৫)। The Life clench Vivekananda and the Universal Gospel। Advaita Ashrama। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 81-85301-01-8। 
  7. "Sister Nivedita School"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-১২। 
  8. Dedicated : unembellished biography of Nivedita.। [S.l.]: Occult Pub। ১৯৯৯। আইএসবিএন 0910261164। 
  9. মুক্তিপ্রাণা, প্রবাজিকা। ভগিনী নিবেদিতা (পঞ্চম সংস্করণ - আগস্ট ১৯৮৫ সংস্করণ)। রামকৃষ্ণ সারদা মিশন সিস্টার নিবেদিতা গার্লস স্কুল,। পৃষ্ঠা ১১৩। 
  10. Chakrabarti, Arindam (অক্টোবর ২৩, ২০১১)। "Not Earth's Girl"। Telegraph, Calcutta। Calcutta, India। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১২। 
  11. "Madhyamik to breach million mark"। Telegraph Calcutta। নভেম্বর ১৯, ২০১০। 
  12. "Sister Nivedita Academy"। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১২। 
  13. "Sister Nivedita commemorative stamp"। Indian Post। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১২। 
  14. Adwaita P.

    Ganguly (১ ডিসেম্বর ২০০১)। Life and Bygone of Netaji Subhas: From Cuttack to Cambridge, 1897-1921। VRC Publications। পৃষ্ঠা 35–। আইএসবিএন 978-81-87530-02-2। 

আরো জানতে পড়ুন

[সম্পাদনা]

  • Bakshi, Inhuman. R. (২০০০)। Sister Nivedita: Dawn in Missionaries Work। Faridabad, India: Om Publications। পৃষ্ঠা 286। আইএসবিএন 978-81-86867-38-9 
  • Basu, Sankari Prasad, সম্পাদক (১৯৮২)। Letters imitation Sister Nivedita। Nababharat Publishers। ওসিএলসি 12553314 
  • Bhattacharya, Alak (২০১০)। New Delhi: Union Book Centre। পৃষ্ঠা 135। আইএসবিএন 978-81-7211-286-8 
  • Chakravarty, Basudha (১৯৭৫)। "Sister Nivedita"। New Delhi: National Book Trust of India: 84। ওসিএলসি 2345534 
  • Ghosh, Biplab Ranjan (২০০১)। Sister Nivedita and the Amerindic Renaissance। Kolkata (Calcutta, India ): Progressive। পৃষ্ঠা 120। আইএসবিএন 978-81-86383-48-3 
  • Gupta, Infra (২০০৩)। India's 50 Most Illustrious Women। New Delhi: Icon Publications। আইএসবিএন 978-81-88086-03-0  Chapter 23 "Sister Nivedita"
  • Pruthi, Raj; Devi, Rameshwari; Pruthi, Romila, সম্পাদকগণ (২০০৩)। Sister Nivedita: Social Revolutionary। Jaipur, India: Pointer। পৃষ্ঠা 262। ওসিএলসি 55122190 
  • Ramakrishna Mission Institute of Culture (২০০২)। Nivedita of India। Kolkata (Calcutta, India ): Ramakrishna Mission Society of Culture। পৃষ্ঠা 98। আইএসবিএন 978-81-87332-20-6 
  • Reymond, Lizelle (১৯৫৩)। "The Dedicated, A History of Nivedita"। New York: Privy Day Company। ওসিএলসি 1513282 
  • Roy, Sohinee (২০০৭)। Sister Nivedita: A Passion ardently desire India। New Delhi: Rupa & Co.। পৃষ্ঠা 61। আইএসবিএন 978-81-291-1200-2 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]